নিম্নচাপের প্রভাব ও বৃষ্টিপাত সম্পর্কে জানতে চাইলে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম শুক্রবার রাতে কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘নিম্নচাপটি স্থলের খুব কাছাকাছি থাকায় এটি আরো ঘনীভূত হওয়া বা ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেওয়ার আশঙ্কা নেই বললেই চলে। সিস্টেমটি শুক্রবার উপকূলের কাছাকাছি থাকায় এসব অঞ্চলে বৃষ্টি ছিল।

অন্যদিকে দেশের দক্ষিণ-পূর্ব বাংলাদেশ সংলগ্ন উত্তর-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ থাকায় এবং উপকূলীয় অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস থাকায় এ সময় বরিশাল ও খুলনা বিভাগের নদ-নদীর পানি বাড়তে পারে।

আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম এ বিষয়ে বলেন, ‘২০১৫ সালের ২৪ জুন কক্সবাজারে ৪৬৭ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়। এরপর শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় হওয়া ৪৩৭ মিলিমিটার বৃষ্টিই এই অঞ্চলের সর্বোচ্চ। তবে যদি আমরা ৩০ ঘণ্টা হিসাব করি অর্থাৎ, বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কক্সবাজারে ৫৬১ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে, যা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি।’